প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৯১ খ্রীঃ সালে চিতড্ডা ইবতেদায়ী মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়ে ধারাবাহিক ভাবে ১৯৯৫ খ্রীঃ সাল পর্যন্ত চলে এলাকাবাসীর উদ্ধেগে ০১/০১/১৯৯৬ খ্রীঃ সালে দাখিল শাখা খোলার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।প্রতিষ্ঠানটি নামকরণ করেন চিতড্ডা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমান কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলাধীন ৬ নং চিতড্ডা ইউনিয়নে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠানের পরিচালক, শিক্ষক/কর্মচারী, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার মনোরম পরিবেশে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হয়ে আসছে।ধারাবাহিক মূল্যায়নে ০১/০১/১৯৯১ খ্রীঃ সালে চিতড্ডা ইবতেদায়ী মাদ্রাসা ০১/০১/১৯৯৬ খ্রীঃ সালে দাখিল ৯ম শ্রেণী বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কতৃক খোলার অনুমতি,০১/০১/১৯৯৭ খ্রীঃ ১ম মাদ্রাসাটি বোর্ড কতৃক স্বীকৃতি লাভ এবং০১/০৪/১৯৯৯ খ্রীঃ সালে বাংলাদেশ সরকার কতৃক এম.পি.ও ভুক্তি অর্জন করে। এলাকাবাসী সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পূর্ণ দ্বিনী শিক্ষার প্রসার এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে। এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক সফলতার জন্য মানুষের কাছে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁহাদের কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানের পড়াশোনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠছে। প্রতিষ্ঠানের সফলতা বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় ছড়িয়ে পড়ছে।সবকিছুর মূলে রয়েছে।প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা শিক্ষকগনের আগ্রহী শিক্ষার্থী অভিভাবক ও এলাকাবাসীর সমন্বয় সাধন,শিক্ষার্থীদের কে সময় উপযোজন শিক্ষা দেওয়া আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা। সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার আমাদের প্রাণ পন চেষ্টা অবহৃত থাকবে।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী এক মহাপুরুষ মরহুম অধ্যাপক মাওলানা মোঃ ইয়াছীন সাহেবও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলাধীন সাতানী ইউনিয়নস্থ মঙ্গলকান্দি গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন মঙ্গলকান্দি ইসলামিয়া কামিল (স্নাতকোত্তর) মাদ্রাসা। সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি ২০২২খ্রিস্টাব্দে কামিল (মাস্টার্স) শ্রেণিতে উন্নিত হয়েছে। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

সভাপতির বাণী

image-not-found

আমি মোঃ মফিজুল ইসলাম খন্দকার সভাপতি চিতড্ডা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা, ঝলম,বরুড়া, কুমিল্লা। চিতড্ডা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলায় অবস্থিত একটি দ্বিনী প্রতিষ্ঠান মধ্যে অন্যতম যেখানে প্রতি বছর প্রায় ৫০০/৬৫০ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়ন করে আসছে পাবলিক পরীক্ষার ৫ম,৮ম ও দাখিল পরীক্ষায় প্রতি বছরই সন্তোষজনক ফলাফল অর্জন করে আসছে। প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক/কর্মচারীগন দায়িত্ব পালনে আন্তরিক, প্রতিষ্ঠানের আইন কানুন নিয়মনীতি পরিচালনা বিধি লেখা পড়ার মান উন্নয়ন। শিক্ষার্থীদের তদারকি অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময়, এলাকাবাসী আগ্রহী সব কিছু মিলে সকলেই প্রতিষ্ঠানের উন্নতি কামনা করেন। বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল প্রযুক্তি ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় সবাই কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠানটি অসাধুরন ভুমিকা রাখব বলে আমি আশা করি।
পরিশেষে উক্ত প্রতিষ্ঠানের সাথে জরিত শিক্ষক/ কর্মচারী, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, এলাকাবাসী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সকালেই প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন কল্পে এগিয়ে আসার আহবান ব্যক্ত করে সকলের থেকে দোয়া চেয়ে ও দোয়া দিয়ে প্রতিষ্ঠানের উন্নতি কামনা করে আমার কথা শেষ করলাম।